নোটিশ

রাকিব মাল্টিমিডিয়ার এই পোস্ট টি আপনার ভালো লাগলে শেয়ার করুন এবং অন্যদেরকে এই ওয়েব সাইট টি ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করছি। আপনার যেকোনো অভিযোগ সরাসরি জানাতে কল করুন 01772131866 নাম্বারে। ধন্যবাদ ---মো: রাকিবুল হাসান, স্বত্তাধীকারী, রাকিব মাল্টিমিডিয়া
Movies

Imported post: Facebook Post: 2020-04-14T13:48:43

করোনা আতঙ্ক চলছে গোটা বিশ্ব জুড়ে। এরই মধ্যে বেশ কিছু দেশ করোনা থেকে বাঁচতে লকডাউন ঘোষণা করেছে। আর লকডাউন চলাকালীন যেসব বিষয় মেনে চলতে হবে তা প্রকাশ করেছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা ডাব্লিউএইচও। করোনা মোকাবেলায় যে দেশগুলো চলাচলের উপর নিয়ম জারি করেছে তাদেরকে সব সময় মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করতে হবে বলে বলছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। ইতালি ও স্পেন করোনার দুইটি হটস্পটে গত মাসে লকডাউন জারির পর তা অনেকটা শিথিল করা হয়েছে। এদিকে প্রায় তিন সপ্তাহ ধরে চালু করা লকডাউন গেল সোমাবার আংশিক শিথিল করেছে নিউজিল্যান্ড। এ বিষয়ে ডাব্লিউএইচও বলছে, মানুষের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনা করে লকডাউন তোলার দরকার ছিলো। মানুষ এরই মধ্যে করোনা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছে। ২০০৯ সালের ফ্লুর তুলনায় করোনা ১০ গুণ ভয়ংকর, যা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং নির্মুল হতেও অনেক বেশি সময় লাগে। এ বিষয়ে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক বলছেন, করোনা যত দ্রুত ছড়ায় ঠিক তার বিপরীত কম সময়ে শরীর থেকে বিদায় নেয়। এ বিষয়ে যখন কোন দেশ লকডাউন উঠাবে সেক্ষেত্রে বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করার ক্ষেত্রে ছয়টি বিষয় মেনে চলার কথা বলছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। >ভাইরাসটি ছড়ানো বন্ধ হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া। >স্বাস্থ্য সিস্টেমগুলিতে নতুন কেসগুলি দ্রুত সনাক্ত, পরীক্ষা, বিচ্ছিন্ন এবং চিকিত্সা করার পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ যোগাযোগগুলির সন্ধান করার ক্ষমতা থাকতে হবে। > রোগের প্রার্দুভাব কমে আসবে। > প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা কর্মক্ষেত্র, স্কুল এবং দোকানগুলোতে স্থাপন করা। > আমদানি ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা করা। > সম্প্রদায় শিক্ষিত হবে এবং নতুন আদর্শের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকতে হবে। প্রতিটি দেশকে ভাইরাস ছড়ানোর ব্যবস্থাকে নির্মুল করে জীবন বাঁচাতে সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে। দেশগুলিকে অবশ্যই করোনা দ্বারা সৃষ্ট মৃত্যুর হার এবং অভিভূত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার কারণে এবং অন্যান্য আর্থ-সামাজিক প্রভাবের কারণে অন্যান্য রোগ দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার পরিস্থিতির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। রোগ পুরোপুরি নির্মুল ঘটাতে যদিও ভ্যাকসিন প্রয়োজন । বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক আরো বলছেন কোন দেশ যদি পুরোপুরি রোগ নির্মুল না হওয়ার আগে লকডাউন তুলে নেয় তবে সে ক্ষেত্রে আবারো রোগ ফিরে আসার সম্ভাবনা আছে। গোটা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ মারা গেছে। করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ১৯ লাখের মত মানুষ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
Movies
Movies
Movies