নোটিশ

রাকিব মাল্টিমিডিয়ার এই পোস্ট টি আপনার ভালো লাগলে শেয়ার করুন এবং অন্যদেরকে এই ওয়েব সাইট টি ভিজিট করার জন্য অনুরোধ করছি। আপনার যেকোনো অভিযোগ সরাসরি জানাতে কল করুন 01772131866 নাম্বারে। ধন্যবাদ ---মো: রাকিবুল হাসান, স্বত্তাধীকারী, রাকিব মাল্টিমিডিয়া
Movies

Imported post: Facebook Post: 2020-01-27T04:45:53

সিরিয়াল রেপিস্ট মজনু। পিচ্চিপাচ্চি গড়নের শরীর। চেহারাজুড়েই মাদকের ছাপ। কোথায় দেখলাম, তার পেশা নাকি হকার। আর বাসস্থান হল, পরিত্যক্ত রেলের বগি। এই পিচ্চিপাচ্চি যুবকটাই কিনা সিরিয়াল রেপিস্ট, যে এর আগেও বহু নারীকে একই কায়দায় রেপ করেছে। বিশ্লেষণাত্নক দৃষ্টিতে দেখলে, ঢাবির ছাত্রী যেখানটায় রেপের শিকার হয়েছে, সেই স্থানটি একটা ক্রাইম জোন। এটা সেদিনই তথ্যগুলো পেয়ে বুঝেছিলাম। এই বাস স্টপেজেই ওৎ পেতে থাকে, এই পিচ্চি দানবটা। হকার-টকার ওগুলো ভুয়া কথা। সে ওই ক্রাইম জোনের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। দিনে হয়তো মাদক কিনার টাকা জমাতে মাঝে-মধ্যে সে হকারগিরি এক-দুদিন করেছে, এই তার পেশায় তকমা লেগেছে হকার। প্রকৃতপক্ষে মনে হচ্ছে, সে একজন ঝাপটা পার্টির সদস্য, একই সঙ্গে রেপিস্ট। এই ছোট শরীর নিয়ে সে দুর্দান্ত ঝাপটার কাজ করতে পারবে না, ধরা খাওয়ার আশঙ্কাই প্রবল। তাই সে টার্গেট করেছে মেয়েদের। একই সঙ্গে দুই টার্গেট, টাকা-মোবাইল, সঙ্গে ফাও রেপ। ওই বাস স্টপেজটি বেশ নির্জন ঝোপ-জঙ্গল বেস্টিত এলাকায়। তবু দিনের বেলা মজনুর পক্ষে হিংস্র হওয়া সম্ভব নয়। তাই রেপিস্টটা সময় বেছে নিয়েছে, রাত। দিনের ছোট তহবিল থেকে সে মাদক কিনবে। সন্ধ্যা রাতে নেশা করে ছোট শরীরে দানবের শক্তি জোগায় মজনু। আর একদম নির্জন স্থানে দাঙ্গা-হাঙ্গামা ছাড়াই শিকারের অপেক্ষায় ওৎ পেতে থাকতো। মজনু অনেকটা বনজঙ্গলের শিয়ালের মতো। নেশাগ্রস্ত অবস্থায় সে ভয়ংকর হয়ে ওঠে। হামলে পড়ে তার নাগালে আসা মেয়েটির ওপর। টেনে নিয়ে যায় জঙ্গলে, নিরাপদ দূরত্বে, পশুরা এরকমটাই করে শিকার পেলে। ঢাকা শহরে শুধু ভিআইপিরা বাস করে না। তাদের সঙ্গে এই সব ক্রাইম জোন এলাকায় মজনুর মতো জানোয়ারেরাও বাস করে। জানোয়ার দমনে এবং এই ধরনের সিরিয়াল রেপিস্টদের যাতে জন্ম না ঘটে, সেজন্যে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া সময়ের দাবি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
Movies
Movies
Movies